বুধবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৫, ০৫:১৬ পূর্বাহ্ন
নিজস্ব প্রতিবেদক:: “বাঁচতে চাইলে মাদক ছাড়ুন” এই স্লোগানকে সামনে রেখে ঝালকাঠি জেলার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আফরুজুল হক টুটুলের দিক নির্দেশনায় মাদক ব্যবসায়ীদের আতঙ্ক হয়ে উঠেছে (ওসি) ডিবি মনিরুজ্জামান।
মরণ নেশা মাদকের নীল সোবলে ঝালকাঠিতে যুব সমাজ যখন ধ্বংসের দিকে ধাবিত হচ্ছে ঠিক সেই মূর্হুতেই মাদক নিমূর্ল, চোরাচালান, ডাকাতি, ছিনতাইসহ সকল অপরাধীদের গ্রেফতার করে (ওসি) ডিবি মনিরুজ্জামান ব্যাপক প্রশংসা কুরিয়েছেন। তিনি যোগদানের পর ঝালকাঠি এলাকায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করে চলছেন।
তিনি অনেক মাদক বিক্রেতা ও সেবনকারীকে গ্রেফতার করে আইনের আওতায় এনেছেন। উদ্ধার করেছেন অজস্র মাদকদ্রব্য। ফলে উচ্ছেদ হয়ে গিয়েছে মাদেকর সব স্পট। ইতিপূর্বে অন্য কেউ এমন বিশ্বাস ও আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়নি। ঝালকাঠি আগে মাদক ব্যবসায়ীদের স্বর্গ রাজ্যে পরিণত ছিল। কিন্তু বর্তমান কর্মরত (ওসি) ডিবি মনিরুজ্জামান যোগদান করার পর থেকেই ঝালকাঠিবাসী যেন এক নিরাপত্তার চাদরে বসবাস করছে।
এব্যাপারে মনিরুজ্জামান জানান, মাদক মরণ নেশা একটি মারাত্বক ব্যাধি। যার রোষা নলে পড়ে যুব সমাজ আজ বিপদগামী। তাই যুব সমাজকে মাদক থেকে বাচাঁতে তিনি পুলিশ বিভাগে যোগদান করারপর থেকেই মাদক নিমূলের বিষয়ে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহন করে আসছে।
তিনি বাঁচতে চাইলে মাদক ছাড়ুন এই স্লোগানকে সামনে রেখে ঝালকাঠিকে মাদক মুক্ত রাখার প্রত্যয় নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন। ওসি ডিবি মনিরুজ্জামানের রয়েছে যেমন দক্ষতা,সাহসীকতা তেমনি রয়েছে সততা। পুলিশ ও জনগণ আরেক জনের বন্ধু এবং একে অপরের সম্পুরক।
তাই উভয়েই মিলেই সচেতনতার সাথে সামাজিক ভাবে দায়িত্ব পালন করলে সমাজে অপরাধ নির্মূল সম্ভব। আইনের শাষন প্রতিষ্টায় সকলে মিলে একাত্বতা ঘোষনা করলে অবশ্যই সমাজে শান্তি ফিরে আসবে। অপরাধী যতই শক্তিশালী হোক পুলিশ সক্রিয় থাকলে একাগ্রতার সাথে নিষ্ঠার সাথে কাজ করলে অপরাধ নির্মূল সম্ভব।
জানাগেছে, তিনি মাদক ব্যবসায়ীদের বড় শত্রু এবং অপরাধীদের পিছনে কৌশল অবল্বন করে তাকে যেভাবেই হোক আইনের আওতায় এনেছেন। অথচ অনেক পুলিশ অফিসার এর সাথে দাগী অসামীদের দহরম মহরম সর্ম্পক। ফলে সমাজে আইন শৃঙ্খলার চরম অবনতি ঘটে। কিন্তু মনিরুজ্জামান কাছে তার সবই যেন উল্টো কেননা তিনি তার চাকুরী জীবনের শুরু থেকেই সততা ন্যায় নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করে আসছে।